বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণ পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশের ট্রেড রিলেটেড ক্যাপাসিটি বৃদ্ধি এবং জিএসপি ইস্যুতে জার্মানির সহযোগিতা কামনা করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।

সোমবার (৩ জানুয়ারি) সচিবালয়ে বাংলাদেশে অবস্থিত জার্মানির রাষ্ট্রদূত একিম ট্রোস্টারের সঙ্গে সাক্ষাতকালে বাণিজ্যমন্ত্রী এ সহযোগিতা কামনা করেন।
এ সময় বাংলাদেশের রপ্তানি বাণিজ্যের তৃতীয় বৃহত্তম দেশে হিসেবে জার্মানিকে অভিনন্দন জানিয়ে টিপু মুনশি জার্মান বাজারে বাংলাদেশের আরও অধিক পণ্য সহজে প্রবেশের অনুরোধ করেন।
তিনি বলেছেন, বাংলাদেশে পরিবেশবান্ধব গ্রীন ফ্যাক্টরি স্থাপন, শ্রমিক কল্যাণসহ অন্যান্য কমপ্লায়েন্স অনুসরণ করতে গিয়ে উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে। তৈরি পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে ন্যায্যমূল্য প্রদানের জন্য জার্মানির সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।
এ সময় বাংলাদেশের রপ্তানি বাণিজ্যের তৃতীয় বৃহত্তম দেশে হিসেবে জার্মানিকে অভিনন্দন জানিয়ে টিপু মুনশি জার্মান বাজারে বাংলাদেশের আরও অধিক পণ্য সহজে প্রবেশের অনুরোধ করেন।
তিনি বলেছেন, বাংলাদেশে পরিবেশবান্ধব গ্রীন ফ্যাক্টরি স্থাপন, শ্রমিক কল্যাণসহ অন্যান্য কমপ্লায়েন্স অনুসরণ করতে গিয়ে উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে। তৈরি পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে ন্যায্যমূল্য প্রদানের জন্য জার্মানির সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।
আরও পড়ুন: পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি ধরে রেখেছে বাংলাদেশ: ইপিবি
এছাড়া তিনি জার্মানির বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশের ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলে এবং ৩৩টি হাইটেক পার্কে বিনিয়োগের অনুরোধ জানান।
জার্মান রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের সাম্প্রতিক উন্নয়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের ভূয়সী প্রশংসা করেন। এ সময় বিশ্বে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রার পজিটিভ ইমেজ স্থাপনে জার্মানির সহযোগিতা প্রদানের আগ্রহ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশে জার্মানির উন্নয়ন সহযোগিতা ও দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য আরও শক্তিশালী হবে বলে রাষ্ট্রদূত আশ্বস্ত করেন।
0 coment rios: